Golden Bangladesh
সিরাজগঞ্জ জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা

ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জ জেলায় আসার যোগাযোগ ব্যবস্থা 

ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জ সরক, রেল ও নৌ পথে যাওয়া যায়। রেল পথে ঢাকা কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে আন্তনগর রেলযোগাযোগ রয়েছে। সরক পথে উত্তর বঙ্গের যে কোন দূর পাল্লার বাস যোগে যাতায়াত করা যায়। এ ছাড়াও  এস.আই এন্টারপ্রাইজ ও অভি এন্টারপ্রাইজ নামের এসি/নন এসি বাস সার্ভিস ঢাকা টু সিরাজগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জ টু  ঢাকা  চলাচল করে, এদের ভাড়া যথাক্রমে 280/= ।

ঢাকা-সিরাজগঞ্জের ট্রেনের সময়সূচী :


শহীদ মনসুর আলী হতে ঢাকার দিকে ছেড়ে যায়

ঢাকার  হতে শহীদ মনসুর আলীর দিকে ছেড়ে আসে

শহীদ মনসুর আলী ছেড়ে যায়

ঢাকা পৌঁছে

ধূমকেতু-কমলাপুর ছাড়ে

সকাল ৬.০০

ধূমকেতু

রাত্রি ১.৪০

কমলাপুর ৪.৫০

সুন্দরবন-কমলাপুর ছাড়ে

সকাল ৬.৩০

সুন্দরবন

রাত্রি ২.২০

কমলাপুর ৬.০০

সিল্ক সিটি-কমলাপুর ছাড়ে

দুপুর ২.৪০

সিল্ক সিটি

সকাল ৯.৫৯

কমলাপুর ১.৩০

চিত্রা-কমলাপুর ছাড়ে

সন্ধ্যা ৭.০০

চিত্রা

দুপুর ২.৫৯

কমলাপুর ৬.০০

পদ্মা-ঢাকা ক্যাঃ ছাড়ে

রাত্রি ১০.৪৫

পদ্মা

সন্ধ্যা ৬.২৯

ঢাকা ক্যাঃ ৯.৪৫

একতা-কমলাপুর ছাড়ে

সকাল ৯.৫০

লালমনি

বিকাল ৫.৫০

কমলাপুর ৯.০০

লালমনি-কমলাপুর ছাড়ে

রাত্রি ১০.১০

মেইল

সকাল ৭.৪৫

জয়দেবপুর ১০.৪৫

মেইল-জয়দেবপুর ছাড়ে

সকাল ১১.৪০

ছাড়ে

পৌঁছে

সাপ্তাহিক বন্ধ

শহীদ মনসুর আলী হতে রাজশাহীর দিকে (ধূমকেতু)

সকাল ৯.০০

দুপুর ১২.০০

ধূমকেতু

মঙ্গলবার

শহীদ মনসুর আলী হতে খুলনার দিকে (সুন্দরবন)

সকাল ৯.৩০

বিকাল ৫.০০

সুন্দরবন

শনিবার

শহীদ মনসুর আলী হতে দিনাজপুরের দিকে (একতা)

দুপুর ১.১০

সন্ধ্যা ৬.০০

একতা

মঙ্গলবার

শহীদ মনসুর আলী হতে রাজশাহীর দিকে (সিল্ক সিটি)

সন্ধ্যা ৬.০৮

রাত্রি ৯.০০

সিল্ক সিটি

রবিবার

শহীদ মনসুর আলী হতে খুলনার দিকে (চিত্রা)

রাত্রি ১০.১৪

সকাল ৫.৩০

চিত্রা

সোমবার

শহীদ মনসুর আলী হতে রাজশাহীর দিকে (পদ্মা)

রাত্রি ২.০০

সকাল ৫.৩০

পদ্মা

মঙ্গলবার

শহীদ মনসুর আলী হতে লালমনিহাটের দিকে (লালমনি)

রাত্রি ১.২০

সকাল ৮.৩০

লালমনি

শুক্রবার

শহীদ মনসুর আলী হতে চাঁপাইনবাবগঞ্জের দিকে (মেইল)

দুপুর ২.০০

রাত্রি ৮.০০

নৌ-পথঃ 

ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জ নৌ যোগাযোগ নেই বললেই চলে। তবে শাহজাদপুর উপজেলাধীন বাঘাবাড়ীতে একটি নদী বন্দর আছে। চট্টগ্রাম হতে জ্বালানী তেলবাহী জাহাজ বাঘাবাড়ী জ্বালানী তেল ডিপোতে সংরক্ষণ করা হয় এবং সেখান থেকে জেলার জ্বালানী তেলের চাহিদা মিটিয়ে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে জ্বালানী তেল সরবরাহ করা হয়। সিরাজগঞ্জ (যমুনা) -মানিকগঞ্জ(পদ্মা)-মুন্সিগঞ্জ(পদ্মা ও ধলেশ্বরী)-নারায়নগঞ্জ(শীতলক্ষ্যা)-ঢাকা(বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ) এই নৌপথে সীমিত আকারে ব্যবসায়ীদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে পণ্য পরিবহন করা হয়।